গণবিক্ষোভের আশঙ্কায় মোদি সরকার: ১৯৭৪-পরবর্তী সব আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও নেপালের মতো প্রতিবেশী দেশগুলোতে তরুণদের নেতৃত্বে সফল গণবিক্ষোভের কারণে ভারতের নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার বেশ উদ্বিগ্ন। নিজেদের দেশেও এমন আন্দোলনের আতঙ্কে রয়েছে তারা। এ অবস্থায়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ১৯৭৪ সালের পর থেকে ভারতে সংঘটিত সব আন্দোলন, এর ইতিহাস, কারণ এবং গতিপ্রকৃতি নিয়ে গভীর গবেষণার নির্দেশ দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভবিষ্যতে 'স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর ব্যাপক আন্দোলন' ঠেকানোর লক্ষ্যে অমিত শাহ ভারতের পুলিশ গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যুরোকে (বিপিআরঅ্যান্ডডি) একটি 'স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপি' তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন।
এই গবেষণায় আন্দোলনের কারণ, 'আর্থিক দিকসমূহ', 'চূড়ান্ত ফলাফল' এবং 'পর্দার অন্তরালের ক্রীড়নকদের' বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করা হবে। গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে নয়াদিল্লিতে 'ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্ট্র্যাটেজিস কনফারেন্স-২০২৫'-এ অমিত শাহ এই নির্দেশনা দেন।
গবেষণার বিস্তারিত ও উদ্দেশ্য:
গভীর বিশ্লেষণ: বিপিআরঅ্যান্ডডিকে বিশেষ করে ১৯৭৪ সালের পর থেকে সব আন্দোলনের কারণ, ধরন ও ফলাফল বিশ্লেষণ করতে বলা হয়েছে, যাতে পেছনের মূল পরিকল্পনাকারীদের চিহ্নিত করা যায়।
আর্থিক দিক: আর্থিক তদন্ত সংস্থা যেমন এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (ইডি), ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-ইন্ডিয়া (এফআইইউ-আইএনডি) এবং সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস-কে (সিবিডিটি) অন্তর্ভুক্ত করে আন্দোলনের 'আর্থিক দিক' বিশ্লেষণ করা হবে।
সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক: সন্ত্রাসী অর্থায়ন নেটওয়ার্ক নির্মূলের জন্য ইডি, এফআইইউ-আইএনডি এবং সিবিডিটি-কেও আলাদা এসওপি তৈরি করতে বলা হয়েছে।
ধর্মীয় সমাবেশ: 'পদদলিত হয়ে মৃত্যু ঘটানোর' মতো পরিকল্পনার বিষয়গুলো বোঝার জন্য ধর্মীয় সমাবেশ নিয়ে একটি গবেষণা পরিচালনার নির্দেশও দিয়েছেন অমিত শাহ।
খালিস্তানি উগ্রবাদ: ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ), বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) এবং নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোকে (এনসিবি) খালিস্তানি উগ্রবাদ ও পাঞ্জাবের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় আলাদা কৌশল তৈরি করতে বলা হয়েছে। গণবিক্ষোভের আশঙ্কায় মোদি সরকার: ১৯৭৪-পরবর্তী সব আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও নেপালের মতো প্রতিবেশী দেশগুলোতে তরুণদের নেতৃত্বে সফল গণবিক্ষোভের কারণে ভারতের নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার বেশ উদ্বিগ্ন। নিজেদের দেশেও এমন আন্দোলনের আতঙ্কে রয়েছে তারা। এ অবস্থায়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ১৯৭৪ সালের পর থেকে ভারতে সংঘটিত সব আন্দোলন, এর ইতিহাস, কারণ এবং গতিপ্রকৃতি নিয়ে গভীর গবেষণার নির্দেশ দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভবিষ্যতে 'স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর ব্যাপক আন্দোলন' ঠেকানোর লক্ষ্যে অমিত শাহ ভারতের পুলিশ গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যুরোকে (বিপিআরঅ্যান্ডডি) একটি 'স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপি' তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন।
এই গবেষণায় আন্দোলনের কারণ, 'আর্থিক দিকসমূহ', 'চূড়ান্ত ফলাফল' এবং 'পর্দার অন্তরালের ক্রীড়নকদের' বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করা হবে। গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে নয়াদিল্লিতে 'ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্ট্র্যাটেজিস কনফারেন্স-২০২৫'-এ অমিত শাহ এই নির্দেশনা দেন।
গবেষণার বিস্তারিত ও উদ্দেশ্য:
গভীর বিশ্লেষণ: বিপিআরঅ্যান্ডডিকে বিশেষ করে ১৯৭৪ সালের পর থেকে সব আন্দোলনের কারণ, ধরন ও ফলাফল বিশ্লেষণ করতে বলা হয়েছে, যাতে পেছনের মূল পরিকল্পনাকারীদের চিহ্নিত করা যায়।
আর্থিক দিক: আর্থিক তদন্ত সংস্থা যেমন এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (ইডি), ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-ইন্ডিয়া (এফআইইউ-আইএনডি) এবং সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস-কে (সিবিডিটি) অন্তর্ভুক্ত করে আন্দোলনের 'আর্থিক দিক' বিশ্লেষণ করা হবে।
সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক: সন্ত্রাসী অর্থায়ন নেটওয়ার্ক নির্মূলের জন্য ইডি, এফআইইউ-আইএনডি এবং সিবিডিটি-কেও আলাদা এসওপি তৈরি করতে বলা হয়েছে।
ধর্মীয় সমাবেশ: 'পদদলিত হয়ে মৃত্যু ঘটানোর' মতো পরিকল্পনার বিষয়গুলো বোঝার জন্য ধর্মীয় সমাবেশ নিয়ে একটি গবেষণা পরিচালনার নির্দেশও দিয়েছেন অমিত শাহ।
খালিস্তানি উগ্রবাদ: ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ), বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) এবং নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোকে (এনসিবি) খালিস্তানি উগ্রবাদ ও পাঞ্জাবের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় আলাদা কৌশল তৈরি করতে বলা হয়েছে।
Comments