Image description

ঢাকার ধামরাইয়ে সোমভাগ ইউনিয়নের বাদেগাওয়াইল ঈদগা মাঠের পশ্চিম পাশে নিজ ঘরে অনৈতিক কাজ করার সময় উজ্জল নামে এক ছেলের সাথে নিজ ঘরে এলাকাবাসী হাতেনাতে আটক করে খাদিজা নামের এক নারীকে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিজ বাসায় এমন কাজ করে আসছে বলে জানা যায়। উল্টো ঔই নারী উপজেলার সোমভাগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো: মনিরুজ্জামান মনিরসহ কয়েকজনের নামে থানায় একটি অভিযোগ করেন।

এলাকার সম্মানে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ বিষয়টি সমাধান করে দেয়। কিন্তু খাদিজা আক্তার নামে ঔই ব্যক্তি নিজের অপকর্ম ডাকার জন্য স্থানীয় মনিরুজ্জামান মনিরসহ স্থানীয় ব্যক্তিদের নামে থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ করেন বলে জানান স্থানীয়রা।

অভিযুক্তরা হলেন- চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান মনির, সিরাজ, মোশাররফ, সজীব ও অজ্ঞাত একজনকে আসামী করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন অপকর্মের সাথে জড়িতঔই নারী। 

বিষয়টি নিয়ে আলোচনা সমালোচনার ঝড় বইছে।

স্থানীয়রা জানান, খাদিজা নামে ঔই নারী দির্ঘদিন ধরে গ্রামের ভিতর নানা অপকর্ম করে আসছে। বিভিন্ন সময় তাকে সাবধান করা হয়েছে। কিন্তু ঔই নারী কারো কোন কথাই শুনে না। তিনি একটি গার্মেন্টস এ চাকরি করেন। প্রায়ই তিনি একেক বার একেক জনকে নিয়ে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে। 

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সোমভাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো: মনিরুজ্জামান মনির বলেন, ঔই নারীকে বাহিরের একটি ছেলের সাথে নিজ কক্ষে হাতেনাতে ধরা হয়। স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মিটমাট করে দেওয়া হয়। কিন্তু ঔই নারী আমাদের ফাঁসাতে থানায় একটি অভিযোগ করেন। আমরা নাকি তাকে মারধর করে টাকা পয়সা স্বর্ণালঙ্কার নিয়েছি। এটা পুরোটাই মিথ্যা কথা। তার অপকর্ম ঢাকতে আমাদের ফাঁসাতে এমন একটি মিথ্যে অভিযোগ করেছেন। ঔই নারীর বিচার হওয়া উচিত।