
গন্তব্য ছিল লন্ডন। কিন্তু আহমেদাবাদের আকাশও পেরোনো হলো না বোয়িংয়ের বিখ্যাত ড্রিমলাইনারের। দুপুর ১টা ৩৯ মিনিটে উড্ডয়নের পরপরই বিধ্বস্ত হয় বিমানটি। এর পরের প্রতি মিনিট, ঘণ্টা কেবল মৃত্যু আর সংখ্যার হিসাব। উড়োজাহাজের পাইলট-ক্রুসহ ২৪২ আরোহীর মাত্র একজনের জীবিত থাকার খবরই এই দুঃসহ সময়ে একমাত্র স্বস্তি।
আর যে ভবনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয় তা স্থানীয় বিজে মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের একটি হোস্টেল। ওই সময় হোস্টেলের ক্যান্টিনে অনেকে দুপুরের খাবার খাচ্ছিলেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে পরিষ্কার, হাসপাতাল এলাকায়ই মারা গেছে অর্ধশতাধিক। হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে।
গুজরাটের উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা বিধি চৌধুরী রয়টার্সকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায় অন্তত ২৯৪ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কিছু শিক্ষার্থী রয়েছেন, যারা মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে ছিলেন।’
Comments