
সরাসরি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা। তবে ই-মেইলের মাধ্যমে চিকিৎসককে নিজেদের ওষুধের বিষয়ে জানাতে পারবেন।
সোমবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেয়া স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে এমন প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেশে একটি স্বাধীন ও স্থায়ী ‘বাংলাদেশ স্বাস্থ্য কমিশন’ গঠনসহ ৭টি আইন প্রণয়নের সুপারিশও করেছে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন। প্রস্তাবিত এই আইনগুলো হলো- বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস আইন, বাংলাদেশ স্বাস্থ্য কমিশন আইন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন, প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা আইন, ওষুধের মূল্য নির্ধারণ এবং প্রবেশাধিকার আইন, অ্যালায়েড হেলথ প্রফেশনাল কমিশনার আইন ও বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কমিশনার আইন।
এর আগে সোমবার বেলা ১১টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংস্কার প্রতিবেদন জমা দেয় স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন। গত বছরের ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ কে আজাদ খানকে প্রধান করে ১২ সদস্যের এই কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার।
কমিশনের অন্যরা হলেন- অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী, অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, অধ্যাপক ডা. নায়লা জামান খান, সাবেক সচিব এস এম রেজা, অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক, ডা. আজহারুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী উমায়ের আফিফ।
Comments