
আইন উপদেষ্টা বলেন, সচিবালয় কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য ফোরাম একটি স্মারকলিপি দিয়েছে। অধ্যাদেশের ব্যাপারে উনাদের অনেক আপত্তি আছে। তাদের আপত্তিগুলো শোনার পূর্ণ মানসিকতা সরকারের আছে। এ জন্য উপদেষ্টা পর্যায়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি হবে। কমিটির দায়িত্বই হবে উনাদের আপত্তিগুলো ভালো করে শোনা, বিবেচনা করা এবং সেটা অনুযায়ী সুপারিশ করা।
কমিটি কোনো সিদ্ধান্ত দেয় না, প্রস্তাব দেয়। উপদেষ্টা পরিষদে অধ্যাদেশটি পাস হয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের মিটিংয়ে সুপারিশ উপস্থাপিত হবে। সর্বোচ্চ মানবিক দিক থেকে উনাদের আপত্তির বিষয়গুলো বিবেচনা করার মানসিকতা সরকারের রয়েছে।
আসিফ নজরুল বলেন, কমিটি গঠন করা হয়েছে মানেই অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ রেখেছি। আজকালের মধ্যেই কমিটির বিষয়ে জেনে যাবেন।
তিনি আরও বলেন, আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়েছে কিছু ক্ষেত্রে অপপ্রয়োগের সুযোগ আছে। অপপ্রয়োগের সুযোগ থাকা প্রত্যাশিত বিষয় নয়। অধ্যাদেশের বিষয়ে ভালো করে শোনা বোঝার জন্যই কমিটি করা হয়েছে। আমি যদি কমিটিতে থাকি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে উনাদের বক্তব্য শুনবো এবং সেটি উপদেষ্টা পরিষদের মিটিংয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
Comments