Image description

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় শুরু হয়, চলে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। প্রথম ধাপে ১৫২টি উপজেলায় ভোট হওয়ার কথা ছিল। এরমধ্যে নোয়াখালীর হাতিয়া, মুন্সীগঞ্জ সদর, বাগেরহাট সদর, ফেনীর পরশুরাম ও মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার সব পদের প্রার্থী বিনাভোটে বিজয়ী হন। 

অন্যদিকে উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জ, মৃত্যুজনিত, প্রশাসনিক ও ধাপ পরিবর্তনের কারণে আটটি উপজেলার ভোটগ্রহণ স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। শেষ পর্যন্ত প্রথম ধাপে মোট ১৩৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

পাবনার সুজানগর উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোটরসাইকেল প্রতীকের আব্দুল ওহাব। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহিনুজ্জামান শাহিন।

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ইকবাল হোসেন খান চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪২ হাজার ৪৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কাশেম চৌধুরী পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৩০ ভোট।

সাঁথিয়া উপজেলায় বেসরকারি ফলাফলে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী মো. সোহেল রানা খোকন, তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. আশরাফুজ্জামান টুটুল।

বান্দরবান সদর উপজেলায় মোটরসাইকেল প্রতীকে মো. আব্দুল কুদ্দুছ (বহিষ্কৃত জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের উপদেষ্টা) ১৯ হাজার ১৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারি ফলাফলে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। আলীকদম উপজেলায় দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. জামাল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ) ৯ হাজার ৪৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারি ফলাফলে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২৭ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কাপ-পিরিচ প্রতীকের উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন মজুমদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ জাফর উল্লাহ ভূঞা পেয়েছেন ৭৭৫ ভোট

মানবকণ্ঠ/আরএইচটি