রমজানের স্বাস্থ্য টিপসগুলো

- অনলাইন ডেস্ক
- ২৪ মার্চ ২০২৩, ১৬:৪৪, আপডেট: ২৪ মার্চ ২০২৩, ১৭:৪৫
সেহরির সময় বেশি করে পানি, ভাত, ডাল, শাক-সবজি, মাছ, মাংস, ডিম একটু ঝোল করে খেতে পারেন তবে বেশী মসলা ও তেল কসানো তরকারি খাওয়া উচিত না।
রোজার সময় প্রতিদিনের খাবারের তালিকা পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই, তবে পানি বেশি করে খাওয়া উচিত।
ইফতারে স্যুপ জাতীয় খাবার খাওয়া ভাল।
শরীর ও স্বাস্থ্য ঠিক রাখার ভাজাপোড়া, শুকনো খাবার ও তৈলাক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো তবে খেলেও কম খাওয়া উচিত। কারণ, এ জাতীয় খাবার বুকে জ্বালাপোড়া, বদহজম ও গ্যাসের সৃষ্টি করে।
রোজা রেখে অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা থেকে দুরে থাকুন। পরিশ্রমের ফলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।
সারাদিন রোজা রেখে ইফতারের সময় অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে পরিমাণমত খাবেন।
শুধুমাত্র দাঁতের সুস্থতার জন্য নয়, আপনার শ্বাসের দুর্গন্ধ থেকে সহ-কর্মিদের বাঁচাতেও সেহরীর পর দাঁত ব্রাশ ও ফ্লসিং করুন। অত্যধিক শর্করাযুক্ত স্ন্যাক ও পানীয়ও দাঁতের জন্য ক্ষতিকর।
ইফতারে খেজুর তাৎক্ষণিক শক্তি যোগায় এবং পানি দেহকে রিহাইড্রেট করে।
পর্যাপ্ত ঘুমের দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। কেননা ৭-৮ ঘণ্টার কম ঘুম আপনার রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কমিয়ে দেবে।
সারাদিন রোজা রেখে ইফতারে পানি কম খাওয়ার কারণে হজমে সমস্যা, কোষ্ঠকাটিন্য ও আরও অনেক সমস্যা দেখা দেয়, একারনে ইফতারের সময় হতে সেহরীর সময় পর্যন্ত প্রচুর পরিমানে পানি খাবেন।
রোজায় ধূমপান থেকে দূরে থাকুন এবং ধূমপান না করা স্বাস্থের জন্য ভাল।
চা-কফি পান না করাই মঙ্গল। এতে করে দেহে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। চা-কফির স্থলে বিভিন্ন ধরনের ঠান্ডা পানীয় পান করুন।
প্রতিদিন যারা ব্যায়াম করে থাকেন তারা রোজায় ব্যায়ামের মাত্রা কিছুটা কমিয়ে সকালে ব্যায়াম না করে ইফতারের কিছুক্ষণ পর আধা ঘণ্টা করতে পারেন। রাতে বা সেহরীর সময় নিয়মিত হাঁটাচলা ভাল।
যারা বিভিন্ন রোগের জন্য ঔষধ সেবন করেন তারা রোজা শুরুর পূর্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ইফতার ও সেহরীর সময় ঔষধ সেবন করতে পারেন।
মানবকণ্ঠ/এসএ


